ঈদের নতুন মেহেদি ডিজাইন পিক | গর্জিয়াস মেহেদি ডিজাইন ছবি ডাউনলোড

ঈদের আগের রাত মানে চাঁদের রাতে মেহেদি না লাগালে ঈদের আনন্দ জমে না। সেই ছোট বেলা থেকেই আমি আমার বড় বোনদের ঈদের আগের রাতে এমনভাবে শুভেচ্ছা জানাতাম, যেন তারা আমার হাতে মেহেন্দি ডিজাইন করবে।

সারা বছর কোনো খবর না থাকলেও ঈদের আগের দিন সবার হাতে মেহেদি চাই, সে ছোট হোক বা বৃদ্ধ। আমাদেরও একই অবস্থা। সন্ধ্যায় পরিবারের সবাই মেহেন্দি লাগানো শুরু করবে।



একদিন মনে পরে, বড় বোন বলেছিলেন যে তার হাতের কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনি ডিজাইন করতে পারবেন না, কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। আমার ভাগ্নে, ভাগ্নি, ছোট ভাই-বোনরা সিরিয়াল ধরেছে, আমাকে এখন করতে হবে। আমাদ মেহেদি না লাগা পর্যন্ত এই ঘ্যানঘ্যান চলবে।

সেদিন পাড়ার এক বোন আছে যেও সুন্দর মেহেদি লাগাতে পারে। তাকে ঘিরে অনেক লোক জড়ো হয়। তাই তিনি বুদ্ধি করে সবার কাছে এক হাতে 10 টাকা এবং দুই হাতে 20 টাকা চাইলেন।

আর এই টাকার কথা শুনে অনেকেই আমার কাছে আসেন। আমিও ভালো মেহেদি দিতে পারি কিন্তু আমি নিজে দিতে পারি না। কি আর করা, সব শেষ করে একটা একটা করে মেহেদি লাগাতে লাগলাম। এদিকে, রাত ১১টা বেজে গেছে এবং তারা মেহেন্দি দেওয়া শেষ করেনি। দুপুর ১২টার দিকে সবাইকে দেওয়ার পর আমি আমার বোনের কাছে গিয়ে নিজেই একটা সুন্দর ডিজাইন করি।

ছোটবেলায় সবাই কারো না কারো কাছে গিয়ে এভাবে হাতে মেহেদি লাগাতে চায়। আমরা মেহেদি দেওয়ার জন্য এভাবে কাউকে অনুসরণ করতাম। আর আজকের এই ছোট বাচ্চারা একদিন আরও বাচ্চাদের হাতে মেহেন্দি লাগাবে, এটাই স্বাভাবিক এবং সবসময়ই থাকবে।

হাতের মেহেন্দির সময়টা আসলেই অনেক মজার। তাদের আগ্রহ ও উদ্দীপনা দেখে মনে হয় ঈদ মানেই হাতে মেহেদি। মেহেদি ছাড়া ঈদ হবে না। যদিও বর্তমানে প্রতিবার হাতে মেহেন্দি লাগানোর প্রবণতা রয়েছে।

ঈদের নতুন মেহেদি ডিজাইন পিক 

আপনি কি নতুন মেহেন্দি ডিজাইন পেতে আগ্রহী? তবে আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ এখান থেকে আপনি খুব সহজেই নতুন মেহেন্দি ডিজাইন দেখতে পারবেন।

সাধারণত সবাই বিভিন্ন মেহেন্দির ডিজাইন দেখে হাতে-পায়ে মেহেদি দেয়। তাই এই বছর ঈদ-উল-আযহা এবং ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে আমরা এখানে নতুন মেহেন্দি ডিজাইন প্রকাশ করেছি যা আপনার ভালো লাগবে।












































































































































































































































Previous chapter Next chapter
No Comment
Add Comment
comment url