শিশুর হার্নিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

বাচ্চাদের হার্নিয়া খুব কমন একটা রোগ বাচ্চাদের হার্নিয়া সাধারণত কেন হয়?

এটা সবারই একটা জিজ্ঞাসা বাচ্চা যখন মায়ের পেটে থাকে। তখন অন্ডকোষ টা বাচ্চা পেটের মধ্যে থাকে। বাচ্চা পেটের মধ্যে বড় হয়। তখন অন্ডকোষ টা আস্তে আস্তে নিচে নামতে থাকে এবং অণ্ডকোষ এর নিচে নামার সময় পেটের একটা পর্দা যেটাকে আমরা প্রসেসলিস্ট ভেজাইনালিস বলি সেটা সহ অন্ডথলিতে নামে বাচ্চা জন্মের পরপরই এইটে সাধারণত সব বাচ্চারাই প্রসেসাস ভাগিনালিস ট্যাবলেট হয়ে যায়।

শিশুর হার্নিয়া রোগের

এখন যদি কোন বাচ্চার এই প্রস্তাবে সাড়া শব্দ না হয় সে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে হার্নিয়া রোগ হয়।

হার্নিয়া রোগ একদম কমন রোগ এই রোগ কিন্তু নির্ণয়ের সাথে সাথে যত দ্রুত সম্ভব অপারেশন করে নিতে হবে।

কারণ এর যুদ্ধের সময় মত অপারেশন না করা হয় অনেকগুলো ঝুঁকি থেকে যেতে পারে যেমন হার্নিয়া কোন ধরনের সমস্যা হতে পারে অথবা স্টেশন হতে পারে ট্রিয়াঙ্গুলেশন হচ্ছে হার্নিয়ার পর্দার মধ্যে যেটা খাদ্যনালী অংশ হতে থাকে এটা অনেক সময় রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়

এটা একটা ইমারজেন্সি এটা যদি সময়মতো অপারেশন না করা হয়।

তাহলে কিন্তু বাচ্চার জীবন নাশের ঝুঁকি থাকে সুতরাং এই সকল কিছুকে বিবেচনা করেই হার্নিয়া রোগ নির্ণয়ের সাথে সাথে যত দ্রুত সম্ভব এর অপারেশন করি তবে এর অপারেশন কিভাবে করা যায় আমরা শান্ত কেটেও করি অথবা ল্যাপারোস্কপিক আলী বাচ্চাদের হার্টের রোগের অপারেশন আমরা চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।

আবার অনেক সময় ঘরে আমরা তিনটে ছিদ্র করে অপারেশন করে থাকি আর রিসেন্টলি আমরা একটা ছিদ্র করে ল্যাপারোস্কপিক অপারেশন করে থাকে অনেক মা-বাবার জিজ্ঞাসা থাকে।

যে হার্নিয়া রোগ ওষুধের ঠিক করা সম্ভব কি না উত্তর হচ্ছে না

কারণ যেহেতু এখানে একটা ইটের পর্দা একটা ডিফেক্ট থাকে। এই পর্দাটা আমাদের অবশ্যই সেলাই করে বন্ধ করে দিতে হয়। এখানে মেডিসিনের কোনো ভূমিকা নেই সুতরাং ঔষধ খাওয়ার সময় ক্ষেপণ করার দরকার নেই যত দ্রুত সম্ভব এটা অপারেশন করে নিতে হবে।

হার্নিয়া রোগের অপারেশনের পরে ভবিষ্যতে দাম্পত্য জীবনের কোনো সমস্যা হয় না অনেকেই করে থাকেন হার্নিয়া অপারেশন করার পর আবার হতে পারে কিনা।

সঠিকভাবে হার্নিয়ার একটা অপারেশন সময় সেপারেট করে এটাকে লাইগেশন করলে টাচ করে দেওয়া হয় অথবা কিনে দেওয়া হয় তাহলে হার্নিয়া রোগ হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই সুতরাং অবশ্যই একজন এক্সপার্ট পিডিকশন দেওয়া শুরু করলে আবার হওয়ার কোনো ঝুঁকি নেই। ধন্যবাদ