টাকা পে কার্ড Taka Pay Card | বাংলাদেশের নতুন Digital ব্যাংক কার্ড

মহানগর ২০২৪ সাল থেকে বাংলাদেশের চালু হলো নতুন কার্ড

কার্ডের সুবিধা কি কি

কাজের জন্য ব্যবহার করা হবে এ কার্ডরে অসুবিধা কি? কোথা থেকে কার্ডটা নিতে হবে তার জন্য কোন টাকা পে করতে হবে কিনা সকল বিষয়ে এটুজেড রয়েছি। 

আপনাদেরকে বলবো মূলত এই টাকার কাজ কি এটা কি কোন জাতীয় পরিচয় পত্র আইডি কার্ড না এরকম কোন কিছুই না যেহেতু এটা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন।

ব্যাংকিং চ্যানেলে ব্যবহার করার জন্য এই কার্ডটি ব্যবহার করা হবে হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন

আপনি বর্তমানে কার্ড গুলো ব্যবহার করে থাকেন যেমন আপনি যদি একটা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট করে থাকেন তাহলে আপনার অ্যাকাউন্টের এগেনস্টে কিন্তু একটা কার্ড দেওয়া হয়েছে সেটা কিন্তু হতে পারে ডেবিট কার্ড সেটা হতে পারে একটি ক্রেডিট কার্ড ঠিক তেমনি আমরা এখন বাংলাদেশে ব্যবহার করব টাকা প্যাকার্ড যেটা আমাদের নিজেদের দেশের কার্ড যেটা বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ।

বর্তমানে আমরা যে কার্ড গুলো ব্যবহার করে থাকি সেই কার্ডগুলো যদি একটু লক্ষ্য করে দেখুন সেরা ডেবিট অথবা ক্রেডিট কার্ড যেটাই হোক না কেন তা আপনি দেখতে পারবেন লেখা রয়েছে একটা লোক রয়েছে যেখানে ভিসা লেখা আছে মাস্টার লেখা আছে

অনেক কার্ডে দেখতে পারবেন আমেরিকান এক্সপ্রেস লাগাবার অনেক কার্ডে দেখতে পারবেন যে ডিবিবিল নেক্সাস পে লেখা রয়েছে এগুলোর কারণ হলো এই কাজগুলো একটা ব্র্যান্ড এবং প্রত্যেকটাই বিদেশি নেটওয়ার্কিং ব্র্যান্ড যেগুলো আমরা বর্তমানে ব্যবহার করে টাকা উত্তোলন করে তাকে ব্যাংকিং সিস্টেম থেকে ভিসা মাস্টার আমেরিকান এক্সপ্রেস এর মত নতুন একটি ব্র্যান্ড যেটা বাংলাদেশে তৈরি করল যার নাম টাকা পে

এটা বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করবে আপনি কি এই কার্তিক ক্রেডিট কার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন

সেই সাথে এই কাজটি আপনি আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ইন্ডিয়াতে গিয়ে রুপি হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন

তা মানে ডুয়েল কারেনসি ব্যবহার করার সুযোগ সুবিধা থাকবে এছাড়াও আরো কিছু সুযোগ-সুবিধা স্টেপ বাই স্টেপ আপনাদেরকে জানাচ্ছি।

Taka pay কিভাবে নিবেন বা খুলবেন?

আপনাকে বর্তমানে বর্তমানে বাংলাদেশের কিছু করার অনুমতি পেয়েছে ইনক্লুডিং সোনালী ব্যাংক ব্র্যাক ব্যাংক সিটি ব্যাংক আরো বেশকিছু ব্যাংক রয়েছে যারা একটি ইস্যু করবে তবে খুব শীঘ্রই বাংলাদেশের যতগুলো ব্যাংক রয়েছে তারা প্রত্যেকেই এরকম একটা কার্ড ইস্যু করতে পারবে যখন আপনি একটা সেলারি একাউন্ট খুলবেন তখন আপনি একটা সেভিংস একাউন্ট খুলবেন তখন যদি আপনি একটা কার্ড নেন তখন কিন্তু আপনাকে এরকম একটা কাপে ডেবিট কার্ড ক্রেডিট কার্ড আপনাকে কিন্তু দেওয়া হবে আপনি যদি কোন ব্যাংকে একাউন্ট খুলেন তাহলে এতদিন যেভাবে নরমালে আপনাকে একটা ভিসা কার্ড দেওয়া হতো এখন আপনাকে একটা টাকা পেয়ে ডেবিট কার্ড দেওয়া হবে বিষয়টা নিয়ে আপনারা বুঝে ফেলেছেন এতক্ষণে এবার আপনাদেরকে জানাতে যাদের বর্তমানে ভিসা কার্ড যারা ব্যবহার করছেন

তারা বর্তমানে এক্সিস্টিং কার্ডটা কি করবেন এটা কি বাতিল হয়ে যাবে না এটা বাতিল হবে না তবে এই কার্ডটি জমা দিয়ে আপনি চাইলে একটা কাপে কার্ড আপনার ব্যাংক থেকে দিতে পারবেন

যদি আপনার ব্যাংকে কাটা কিছু করে থাকে এই কার্ডটা নেবেন কি নেবেন না সেটা একটু পরে আপনাদের কেবলই সুবিধা অসুবিধা গুলো একটু পরে আপনাদের কেবলই তার আগে আপনাদের কে বলে যে এই কার্ডটি মূলত কেন বাংলাদেশে আনা হলো আপনারা নিশ্চয়ই অনেকেই শুনেছেন যে বাংলাদেশে খুব শীঘ্রই ক্যাশলেস দুনিয়াতে প্রবেশ করবে তার মানে টাকার কুনো লেনদেন হবে না সকল কিছু হবে ক্যাশলেস অনলাইনের মাধ্যমে তার একটি প্রথম ধাপ ধরতে পারেন

এছাড়া বর্তমান আমরা যে ভিসা কার্ড মাস্টার কার্ড গুলো ব্যবহার করে থাকে এগুলো কিন্তু বিদেশি নেটওয়ার্ক সিস্টেম দ্বারা বিদেশি ব্যাংকিং চ্যানেলের নেটওয়ার্ক দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকে

যার কারণে আমরা সার্ভিস চার্জ বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর সেগুলো কিন্তু পেমেন্ট করতে হয় এবং সে পেমেন্ট ডলারের মাধ্যমে বাংলাদেশের টাকা দিয়ে কিনতে প্রে পড়তে পারে না আর ডলারের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে গেলে

বাংলাদেশের ডলারের কমে যাচ্ছে সেদিকে লক্ষ করে এটা কাপড় কাটা তৈরি করা হয়েছে এই কারটা যেহেতু সম্পূর্ণ বাংলাদেশ ব্যাংক পরিচালনা করবে তাই এই কাটার সার্ভিস কিন্তু এখন আর আমাদেরকে দেশের বাহিরে দিতে হবে না এটা কিন্তু বাংলাদেশের টাকাতেই বাংলাদেশ ব্যাংকে পেমেন্ট করতে পারবে

বিভিন্ন ব্যাংক থেকে এবং এর জন্য কিন্তু আমাদের খরচটাও কিছুটা কমতে পারে তার মানে বর্তমান আমরা কার্ডের এগেনস্টে সার্ভিস চার্জ দিচ্ছি এগুলোতো কিন্তু কিছুটা খরচ কমে আসতে পারে

এবার আপনাদের যদি আপনি এই কার্ডটা নিতে চান

কত টাকা দিতে হবে এবং কি কি ডকুমেন্ট দিতে হবে?

বর্তমানে আপনি যদি নিতে চান এবং আপনার ব্যাংকের কার্ড ইস্যু করে তাহলে কেটে নেওয়ার জন্য আমার মনে হয় না যে কোন টাকা পেমেন্ট করতে হবে যেহেতু আপনি একটা ডেবিট কার্ড নিচ্ছেন ঠিক যেভাবে আপনি ডেবিট কার্ড পাবেন ঠিক সেভাবেই কার্তিক নিতে পারবেন এর জন্য আলাদা কোন ডকুমেন্ট আপনাকে দিতে হবে না আপনি ব্যাংকের যদি নতুন অ্যাকাউন্ট খোলেন তাহলে নতুন একাউন্ট খোলার সময় আপনাকে যে ডেবিট কার্ড টা দেওয়া হয়েছে ডেবিট কার্ড হিসেবে আপনাকে টাকা পেয়ে কার্ড দেওয়া হবে এবার আপনারাই ঠিক হবে কি হবে না বা কোথায় কোথায় ব্যবহার করতে পারবেন ভিসা কার্ড মাস্টার কার্ড এর মত করে স্থায়ীভাবে প্রেমিকাদের জন্য তৈরি করা হয়েছে তাই ভিসা কার্ড মাস্টার কার্ড দিয়ে সকল কাজ আপনি করতে পারতেন সকল কাজ আপনি এটা করতে পারবেন তবে এখানে কথা হলো বর্তমানে কার্ড নতুন লঞ্চ হয়েছে।

তাই এই কার্ডটা কিন্তু সব জায়গাতে আপনি ব্যবহার করতে পারছেন না তবে এবারের সফরে দেখাতে কিন্তু আপনি ব্যবহার করতে পারবেন হয়তো দেখা যাবে যে যেসকল এটিএম বুথের ভিতরে আপনি দেখতে পারবেন যে ভিসা মাস্টার এর পাশাপাশি টাকা পেল কোটা রয়েছে সে সমস্ত এটিএম বুথ থেকে

কিভাবে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন

যে সমস্ত জায়গাতেই সে সমস্ত এটিএম বুথে টাকা উত্তোলন করতে পারছেন না এছাড়াও আপনি যদি অনলাইনে পেমেন্ট করতে চান তাহলে আপনি দেখবেন যে সেখানে ভিসা কার্ড মাস্টার কার্ড এর লোগো রয়েছে তার পাশাপাশি যদি টাকা থাকে তাহলে আপনি কিন্তু অনলাইনের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন এবং শুধুমাত্র কোন জায়গাতে এটার লিমিট থাকতে পারে তবে খুব শীঘ্রই কিন্তু এইটা বাংলাদেশের ভিতরে চালু হয়ে যাবে এবং যখন এটা সম্পূর্ণভাবে চালু হবে তখন কিন্তু ইন্ডিয়া তে গঠনের কথা চলতাছে যেটা এই ভিডিওর শুরুতে আপনাদের কে বললাম এই কার্ডটা ব্যবহার করে আপনি ইন্ডিয়াতে গিয়ে রুপি হিসেবে কিন্তু টাকা উত্তোলন করতে পারবেন

তবে সেটা কবে নাগাদ হবে এটা কিন্তু এখনও শিওর না তবে এটা হবে এবার হবে কিনা আমার মতে বর্তমানে এই কার্ডটা নিতে একটু লেট করতে পারেন তার মানে একটু দেরিতে আপনি কার্ডটা নিতে পারেন যেহেতু বর্তমানে লঞ্চ হয়েছে সব জায়গাতেই থাকবে না কিছু কিছু জায়গায় দেখা গেছে আপনি পেমেন্ট করতে পারলেন না তখন কেদ আপনার সমস্যা হবে

তাই কার্ডটা সম্পূর্ণভাবে চালু হোক তারপরে আপনারটা নেই এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত টা যদি আপনি ব্যবহার করেন তাহলে আপনার খরচ কেমন হতে পারে এটাতে কি কোন সেভিংস হবে কিনা আপনার টাকা পে কার্ডটা বর্তমানে নতুন এসেছে

কার্ডের খরচ কত হবে বছরে সার্ভিস চার্জ কত হবে?

এটা কিন্তু এখনও পর্যন্ত পাইনি এরকম কোন কিছু আমার চোখে পড়ে নাই তবে বিভিন্ন ব্যাংক দেবে তাই দেখা গেছে কাটাতেন তুমি অন্যজনের ক্যাটাগরি থাকে সিলভার থাকে প্লাটিনাম থাকে থাকে এরকম একটা কাবা ঘরের উপর এক ধরনের সার্ভিস চার্জ হতে পারিনি আমরা সেটা জানতে পারব তবে ধারণা করা যাচ্ছে দে তো আমরা এতদিন বিদেশি কার্ড ব্যবহার করে যে সে তার বিচার দিতাম বাংলাদেশি কার্ড ব্যবহার করে অবশ্যই তার থেকে কম চার্জ লাগবে বা তা থেকে পড়া দিতে পারো আমাদের অবশ্যই কোন না কোন সেটিং

এছাড়াও এটা কার্ডের মাধ্যমে বর্তমান আপনি কিন্তু সার্বজনীন পেনশন পেমেন্ট করতে পারতেন কিন্তু এটা বর্তমানে সাপোর্ট করতেছে আপনি কিন্তু টাকা পেতে আপনার সার্বজনীন পেনশন পেমেন্ট করতে পারছেন আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছে।